ভাণ পত্রিকা
পঁয়ত্রিশতম সংখ্যা || ছাব্বিশতম ই-সংস্করণ || মার্চ ২০২৩
সম্পাদক :
সম্পাদনা সহযোগী :
প্রচ্ছদ :
নক্সা পরিকল্পক :
অন্যান্য কাজে :
ভাণ-এর পক্ষে:
পার্থ হালদার
কর্তৃক
৮৬, সুবোধ গার্ডেন, বাঁশদ্রোণী, কলকাতা : ৭০০০৭০ থেকে প্রকাশিত। যোগাযোগ : ৯৬৪৭৪৭৯২৫৬
( হোয়াটসঅ্যাপ ) ৮৩৩৫০৩১৯৩৪ ( কথা / হোয়াটসঅ্যাপ )
৮৭৭৭৪২৪৯২৮ ( কথা ) bhaan.kolkata@gmail.com ( ই – মেল )
Reg. No : S/2L/28241
সূচি
‘জাহানাবাদ’ সিরিজের আনাচে-কানাচে ঢুঁ মারলেন – বৃতা মৈত্র
নারীবাদের উল্টো পিঠের সঙ্গে পরিচয় করালেন – শৈলী চক্রবর্তী
যাপিত নাট্যের নবম কিস্তি লিখলেন – কুন্তল মুখোপাধ্যায়
এশীয় থিয়েটারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে, দ্বিতীয় পর্ব লিখলেন – সায়ন ভট্টাচার্য
১৯৮৪ সালের সিনেমা, ‘জাগ উঠা ইনসান’-কে বর্তমান সময়ের প্রাসঙ্গিকতায় পড়লেন – সুকন্যা ঘোষ
সম্পাদকের কথা
মনে হবে বুঝে গেছি, না বোঝার আছেটাই বা কী ! অথচ তাঁর এমনই লীলা মোটে কিছু বুঝিনি। বুঝিনি যে, সেটা না বোঝার জন্য,- পরিস্থিতি ক্রমশ ঘোলাটে হয়ে যাচ্ছে। বুঝেও না বোঝা, বোঝার বোঝা, বেশি বোঝা, ছেঁড়া ছেঁড়া বোঝা, বুঝে বুঝদারের মতো সে বোঝা রেখে পালিয়ে যাওয়া ইত্যাদি কম বোঝাপড়ার মধ্যে প্রতিদিন আমাদের কাটে না! বোঝার ভারে ন্যুব্জ মানুষ গান ধরে ” এখন সন্ধ্যা বেলা কোলের ছেলে কোলে তুলে নে মা”
কিন্তু তাতে মায়ের বোঝা কতটা বাড়ে, সে কথা মালুম করে কজন? কোটি কোটি আদদামড়া ছেলে যদি কোল চায়!!
ভারতবর্ষের গরিব গুর্বো অন্ত্যজ জন জাতির মুখের পানে চেয়ে বুঝেছি, একটি কথাই তারা বোঝাতে চায় যে, দেখো বাপু আমি কিছু বুঝিনি , না বোঝাটাই আমাদের পরম্পরা। সেখান থেকেই লাভের গুড় মন্থন করে মোড়ল মাতব্বর ফোড়ে দালালদের জন্ম । জন্ম সমকালীন পলিটিক্সের। জন্ম বহু কবিতারও । কবিগুরু লিখলেন ” সেই সব মূঢ় ম্লান মুখে দিতে হবে আশা/ ধ্বনিয়া তুলিতে হবে আশা” সেকথা ছেঁড়া ছেঁড়া বুঝে আমাদের সরকার বাহাদুর জুতো ছাতা সাইকেল ইত্যাদি দিচ্ছেন। তাও আবার মুফতে নয়, ভেট হিসেবে ভোট দিচ্ছে বেঁধে। নাদিলে রামের নামে যতই আপত্তি থাক না কেন,রাম ক্যালানি মাস্ট। এটা যে খুব একটা জুতসই আশার কথা নয় তাই বা বুঝছে কয়জন?
যাগ্গে যারা বোঝেন না, একথা নির্দ্বিধায় বোঝেন,- সেই অসীম সৎ মানুষের কথা আমরা আপাতত তুলছি না। কান্ট হবস লক ঘেঁটে বুঝতেও চাইছি না মানুষ আদতে কী চায়, কীভাবে চায় অথবা কোন পানে চাওয়াকে সবচেয়ে গুরুতর ভাবে! বরং বুঝতে চাইছি আমরা যারা “বুঝে গেছি” মুখ চোখ নিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছি তাদের নিয়ে।
মাস্টারি করতে গিয়ে বুঝেছি একটা বড় অংশের মাষ্টারদের বোঝাবুঝি একতরফা। ছাত্র পড়ে না, ছাত্র আসে না, ছাত্র বোকা, ছাত্র বোঝে না! ভাবটি যেন -হা ঈশ্বর, দিতে চাই নিতে কেহ নাই! আচ্ছা ছাত্র কেন আসে না, কেন বোঝে না, কেন মন দেয় না!- এই ‘কেন’একটা উঁচু দরের রাজনীতি। কিন্তু আমি তো শিক্ষক। রাজনীতি করি না। আমি তো ব্লক সভাপতি নই। আমার খাটের নিচে টাকা নেই। আমি কেন ভাববো, আমি তো দেশ চালাই না। আমি বুঝলে কার তাতে কী! এ তো ফলাফল হীন চরৈবেতি! আমি আমার চালাকি তলিয়ে বুঝেছি, এতো ভাবলে সত্যি টা বুঝে যাব। সে বোঝা জ্বালাবে। আমি একজন গণ্যমান্য, আমি কেন জ্বলবো?! আলোকায়নের প্যাচালো যুক্তির যে মুক্তি নেই, একথাটিও বোঝে কয়জনা??!
আমরা যারা বুঝতে পারি, সেই পারার মধ্যে একটা স্বার্থের পোকা সুযোগ সন্ধানীর মতো পাক দিতে থাকে। কতটুকু কীভাবে বুঝলে সে স্বার্থ ( মূলত শ্রেনি স্বার্থ ) অক্ষত থাকে। শৃঙ্খলিত থাকে প্রতিদিনের সুখ এবং ভবিষ্যতের সমৃদ্ধি, সে গণ্ডি আমরা সচরাচর ছাড়াই না। যেমন এক শিক্ষক বুঝলেন গেরুয়া পার্টি মোটের ওপর প্রতিক্রিয়াশীল, বিভেদকামী, ধর্মের নিষ্ঠুর ব্যবসাদার। তারপরও তিনি গেরুয়াতেই ভোট দিতে চান। ডিএ এর জন্য। তার স্থির বিশ্বাস এই টুকু ইয়ে, ডিএ এর জন্য করা চলে। একে কীভাবে যে বুঝবো, বুঝতে বুঝতে কত যে নামব,-সে কথা বোঝে কয়জনা!? হয়ত এ কারণেই ম্লান মুখে আশা দেওয়া আর হল না। আমার স্থির বিশ্বাস উক্ত শিক্ষক রবীন্দ্রনাথের কবিতা খানা আবৃত্তি করতে গেলে বুঝদার আবেগে কেঁপে কেঁপে ওঠাতে কোনো ফাঁকি রাখবেন না!
কোন আশাতে আজকের ডিগ্রি কলেজের এক সাধারণ ছেলে সিলেবাসে মন লাগাবে যখন পরীক্ষার ও.এম. আর শিটের ৯৮ শতাংশ জ্বাল বেরোয়। যোগ্য প্রার্থীরা অনশনে কেঁদে কঁকিয়ে রাস্তা দাপিয়ে পুলিশের মাসিক ক্যালানি খায়! যে সরকার এই অপকর্ম করবে, যখন সে ছাত্র দেখবে, সেই সরকারের পা চেটে চলেছেন শিক্ষক ডাক্তার উকিল মোক্তার কবিয়াল ছবিয়াল – পিলারস অব দ্যা সোসাইটির একটা বড় অংশ। এই প্রজন্ম কেন চঞ্চল হবে, কথা রাখবে না, সত্তরের গদগদ প্রেমের প্রতি ছুঁড়ে দেবে না তাচ্ছিল্য?- কেননা তার ইউনিভার্সিটির ভিসি ঘুষখোর, শিক্ষা মন্ত্রী চুরির দায়ে গাম্ভীর্যতার সঙ্গে জেল বন্দী। সে ছাত্র পরীক্ষা কবে হবে জানতে পারে মোটে হপ্তা খানেক আগে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাথারা ইডি সেবি ভয়ের মাঝেও ভয়াল লোল জ্বিহা নিয়ে ব্যস্ত যে! মাঝ রাতে রেজাল্ট বেরোয়, ভোর বেলা সে রেজাল্ট তুলে নেওয়া হয়। এই পরীক্ষা, এই নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয় আইনী ওই বেআইনি। এই বিএড সৎ, ওই বিএড জ্বালি। ইন্টারভিউ দিলে ফেল, না দিয়ে চাকরি। এই রেজাল্ট, এই হাওয়া। এই নেতা এই ছাতা। এই ঘাস ওই পদ্ম!!
বাবার তিরিশ হাজার রোজকারে কোনোমতে টেনেটুনে চলত সংসার, তেলের দাম, গ্যাসের দাম দ্বিগুণ হল।ওদিকে বাপের রোজকার কমে হল আধা। বুড়ো বাপের খাটনি বাড়ল! তবু আমার ছাত্র উদ্দেশ্য হীন, উচ্চশিক্ষিত বেকার বনতে, কেন মন প্রাণ দিয়ে স্থির হচ্ছে না লেখাপড়ায়, তাই নিয়ে আমাদের কী বিপুল ভুল বোঝা!! দেশের বাবাদের অস্থিরতার অবাধ্য জিন নিয়ে ঘুরছে ওরা। এই প্রজন্ম ঘেন্না জমাচ্ছে প্রতিদিন।যেদিন সুনামির মতো আছড়ে পড়বে সে ঘৃণার পাহাড় আমাদের রোমান্টিক সাজানো বাগানে, নাছোড়বান্দা বোঝাপড়া হবে সেদিন, সন্দেহ নেই। ব্যক্তিগত ভালো বাঁচা বড় অর্থে ভালো সময়ের কাছে ঋণী, রাজনীতির মহা আখ্যান ব্যক্তিজীবনে কী অসহ্য অসহায়তা আনতে পারে,- একথাটিই বা ঢোকে কজনের ঘটে!?
গরিবের পার্টির প্রগলভ বাচাল ছেলেটি মনে করে গরিব-টরিব বুঝে গেছে। গরিব তাকে না বুঝলে সে গরিবের অদৃষ্ট । ঘরের বর ভাবছে শাড়ি গয়না যথেচ্ছ দেওয়ার পর মনমরা বৌ, বৌ এর কপাল। বাবা ভাবছেন ঘুষের টাকা জোগাড় করে যে ছেলের হাতে তুলে দেওয়া গেল না এ তার কপাল।
ঠাম্মা ভাবছে চাকরি পেয়েও যে চলে গেল এ নির্ঘাত কর্মফল।একেবারে সহজিয়া মনের সহজাত অনুভব !! ঔপন্যাসিক চাদ্দিন বীরভূমের হোটেলের এসি রুমে থেকে সাঁওতাল মন বুঝে ফেলেছেন ।কিন্তু এতই কি সোজা হে বাপু । তোমার আমার এই যে বোঝা ,নিতান্ত নয় সোজাসরল,বোঝার গভীরে হাজারো অঙ্ক । সে অঙ্ক বোঝার সাধ্য কজনের ??
‘জাহানাবাদ’ সিরিজের আনাচে-কানাচে ঢুঁ মারলেন - বৃতা মৈত্র
সন্ত্রাসের বাতাবরণে প্রস্ফুটিত প্রেম:বৃতা মৈত্র
নারীবাদের উল্টো পিঠের সঙ্গে পরিচয় করালেন - শৈলী চক্রবর্তী
সদ্য প্রয়াত, ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়কে নিজের কৈশোরের স্মৃতি দিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করলেন - বিতান দে
পান্ডব গোয়েন্দা শ্রষ্ঠা: ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়
আনন্দ পাবলিশার্স থেকে প্রকাশিত খণ্ডগুলো অনেকসময় কেবল প্রচ্ছদের কারণেই কিনে এনেছি, এমনও হয়েছে। অল্পকিছু কথা বলা গেল এই সীমিত পরিসরে, উপলক্ষ্য একটা রয়েছে তো বটেই! আমাদের কিশোরবেলার একজন রূপকার, ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় চলে গেলেন। এই পাণ্ডব গোয়েন্দার সু-বাদে নিজেই কখন পঞ্চ-পাণ্ডবের এক হয়ে উঠতাম, বুঝতে পারতাম না। অনেক স্মৃতি, তার সামান্য কিছু টুকরো মনে পড়ে খুব। ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর পাণ্ডব গোয়েন্দাকে ভুলি কী করে!
যাপিত নাট্যের নবম কিস্তি লিখলেন - কুন্তল মুখোপাধ্যায়
আমার অহঙ্কারের বেলুন ফেটে ঘেঁটে গেল। বুঝলাম কিছুই শিখিনি। আমার বোবা মুখের দিকে তাকিয়ে মৃণাল সেন বললেন, কখনও ভাববে না তুমি সব জানো, জানার ভাঁড়ার শূন্য মনে করে কাজ করবে, দেখবে অনেক নতুন সত্য আবিষ্কৃত হবে।
উৎপল দত্তের বাড়ী যাওয়ার সময় আমার ডিপার্টমেন্টের এক সিনিয়র দাদা জহর দা আমার সাথী হলেন, ‘’কল্লোল’’ (উৎপল দত্তের বাড়ীর নাম) ঢুকে বাইরের ঘরে বসেছি, মিনিট পাঁচেক পরে উপরের সিঁড়ি দিয়ে নেমে এলেন উৎপল দত্ত। আমার সেই সিনিয়র দাদা চোখের সামনে উৎপলবাবুকে দেখে একেবারে মূক ও স্থির। উনি বসতে বললেন ‘’স্ট্যান্ড স্টিল’’। আমি শেষে হাত ধরে বসালাম। আগে থেকে এ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া ছিল, আর উনি আমাকে শেখর গাঙ্গুলীর ভাগ্নে বলে চিনতেন। আমার পড়াশোনার কথা জিজ্ঞাসা করলেন। নতুন কী বই পড়েছি সেই খবর নিলেন, রিয়াজেনডের ভাষ্যে কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো পড়ার উপদেশ দিলেন। এরপর খুব সাবলীল ভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে থাকলেন। অশোকদা একটা প্রশ্ন দিয়ে বলেছিলেন যদি সাহসে কুলোয়, তাহলে প্রশ্নটা করো। আমি সেই প্রশ্নটা করার আগে বলে নিলাম, আমি তো কিছুই জানি না, তাই ভুল হলে বকবেন, এরপর প্রশ্নটা করলাম, ‘’আপনার মত একজন নাট্য কর্মীর কাছে কোনটা বেশি গুরুত্ব পাবে, অর্থ, যশ না রাজনৈতিক সচেতনতা?’’ উনি দু-মিনিট আমার মুখের দিকে বড়বড় চোখে তাকিয়ে থাকলেন, তারপর উচ্চকন্ঠে হেসে বললেন, রাজনৈতিক সচেতনতা আর নাটক করতে গিয়ে যশ এলে তাকে তো ফেরাতে পারি না। তারপর একটু থেমে গলাটা খাদে নামিয়ে টিপিকাল উৎপলীয় সুরে বললেন, আর অর্থ না হলে খাবো কি? তারপরই খুব সিরিয়াসলী বললেন, ‘’The work of theatre is ideological, whether it consciously exposes the cause of a class or not, it must willy-hilly, Participate the class struggle of ideas.’’ চা-জলখাবার খেয়ে ওঁনাকে প্রণাম করে উঠে পড়ি।
মৃণাল সেনও উৎপল দত্তের ইন্টারভিউ দুটো তখনকার ‘’ইউথ টাইমস্’’ পত্রিকায় (অধুনালুপ্ত) ছেপে বেরিয়েছিল। আমি দুটো লেখার জন্য পাঁচশো টাকা পেয়েছিলাম। সেটাই আমার প্রথম উপার্জন। দুজন প্রণম্য শিল্প-সংস্কৃতির মানুষের আশীর্বাদই ছিল আমার পাথেয়।
এই সময়েই বাণিক রায় সম্পাদিত ‘’লাপয়েজি’’ পত্রিকার সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতা হয়। ‘’লাপয়েজি’’ আয়োজিত কবিতা পাঠের আসার স্বরচিত কিছু ছড়া পাঠ করার পর, সেই সভার সভাপতি কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় আমাকে প্রশ্ন করেন, ‘’তুই নাটক করিস?’’ আমি বলি কেন পড়াটা নাটকীয় হয়ে গেল? উনি বললেন, না ঠিক ভাবেই পড়া হয়েছে।‘’ এই সভাতেই আমার সঙ্গে প্রখ্যাত ছড়াকার সৃজন সেনের আলাপ হয়, যা পরবর্তীতে গভীর সখ্যে পরিণত হয়। এই সময়ই সূর্য সেন স্ট্রীটে একটা পুরোনো মেস বাড়ির এক তলায় আমার স্কুলের বন্ধু প্রবীরের উৎসাহে আমি, পাড়ার বন্ধু গৌতম, হবু ডাক্তার বিবেকব্রত দাস, এবং ওই মেসের বাসিন্দা অসিত কয়েকদিন নাটকের মহড়া দিই। প্রথমে রবীন্দ্রনাথের ‘’বিনি পয়সার ভোজ’’ ও পরে ব্রেখটের ‘’সম্রাট ও ভিখিরি’’ নাটক দুটি নারকেলডাঙ্গা, বেলেঘাটা ও দমদম কালীচরণ শেঠ লেনে অভিনয় করি। মহড়ার আগে বা পরে ফেভারিট কেবিনের ভিমের চপের স্বাদ মুখে এখনও লেগে আছে।
এশীয় থিয়েটারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে, দ্বিতীয় পর্ব লিখলেন - সায়ন ভট্টাচার্য
এশীয় থিয়েটার : পরিসর চিন্তা ও অন্বেষণ:সায়ন ভট্টাচার্য
১৯৮৪ সালের সিনেমা, ‘জাগ উঠা ইনসান’-কে বর্তমান সময়ের প্রাসঙ্গিকতায় পড়লেন - সুকন্যা ঘোষ
সুকন্যা ঘোষ
“জাগ উঠা ইনসান”